রাজশাহীর তানোর উপজেলা প্রশাসন শিব নদীতে অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি রিঙ ও কারেন্ট জাল জব্দ এবং পুড়িয়ে ধ্বংস করেছেন।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) দুপুরে বিল কুমারী বিলে(শিব নদী) বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে এসব নিষিদ্ধ জাল জব্দ ও ধ্বংস করেন উপজেলা প্রশাসন।
এদিন অভিযানে প্রায় ৫০টি চায়না দুয়ারি রিং জাল ও ২৩টি কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়। যার বাজার মূল্য প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
জব্দকৃত জালগুলো উপজেলা পরিষদ চত্বরে নিয়ে এসে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক লিয়াকত সালমান। এসময় সঙ্গে ছিলেন, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বাবুল হোসেন,তানোর থানার পুলিশ এবং মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ের অন্যান্য কর্মচারীরা সঙ্গী হিসাবে উপস্থিত ছিলেন।
পজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিয়াকত সালমান বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তানোর বিল কুমারী বিলে(শিব নদী) থানা পুলিশের সহযোগিতায় ১৯৫০ অনুযায়ী মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইনে এ অভিযান পরিচালনা করে এসব নিষিদ্ধ জাল জব্দ করা হয়েছে। দেশীয় মাছের প্রজাতি রক্ষা ও জলাশয়ের স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখার লক্ষ্যে এ ধরনের অভিযান চলমান থাকবে।
উল্লেখ্য, চায়না দুয়ারি রিঙ ও কারেন্ট জাল দিয়ে মাছ ধরা নিষিদ্ধ। এই জালগুলো দেশের মৎস্য সম্পদ ও প্রাকৃতিক পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করে থাকে।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) দুপুরে বিল কুমারী বিলে(শিব নদী) বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে এসব নিষিদ্ধ জাল জব্দ ও ধ্বংস করেন উপজেলা প্রশাসন।
এদিন অভিযানে প্রায় ৫০টি চায়না দুয়ারি রিং জাল ও ২৩টি কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়। যার বাজার মূল্য প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
জব্দকৃত জালগুলো উপজেলা পরিষদ চত্বরে নিয়ে এসে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক লিয়াকত সালমান। এসময় সঙ্গে ছিলেন, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বাবুল হোসেন,তানোর থানার পুলিশ এবং মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ের অন্যান্য কর্মচারীরা সঙ্গী হিসাবে উপস্থিত ছিলেন।
পজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিয়াকত সালমান বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তানোর বিল কুমারী বিলে(শিব নদী) থানা পুলিশের সহযোগিতায় ১৯৫০ অনুযায়ী মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইনে এ অভিযান পরিচালনা করে এসব নিষিদ্ধ জাল জব্দ করা হয়েছে। দেশীয় মাছের প্রজাতি রক্ষা ও জলাশয়ের স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখার লক্ষ্যে এ ধরনের অভিযান চলমান থাকবে।
উল্লেখ্য, চায়না দুয়ারি রিঙ ও কারেন্ট জাল দিয়ে মাছ ধরা নিষিদ্ধ। এই জালগুলো দেশের মৎস্য সম্পদ ও প্রাকৃতিক পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করে থাকে।